Skip to main content

Posts

Showing posts from November, 2019

এক টুকরো শান্তির নীড়ে চলছে পাঠদান,সবুজের সমারোহে সেজে উঠেছে গ্রামীণ হাওড়ার নাওদা নয়নচন্দ্র বিদ্যাপীঠ

পৃথ্বীশরাজ কুন্তী: নীলসাদা বিল্ডিংগুলি যেন একটুকরো শান্তির নীড়,আর তার মধ্যে প্রাণের স্ফুরণ ঘটাচ্ছে নবপ্রজন্মের তরতাজা প্রাণগুলো।শিক্ষাঙ্গন হোক মুক্তাঙ্গন।শিক্ষার সাথে ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত স্বাস্থ্য।তাই শিক্ষাঙ্গনে স্বাস্থ্যকর সবুজ নির্মল পরিবেশ গড়ে তোলা আবশ্যক।আর সেই ভাবনাকে প্রাধান্য দিয়েই বিদ্যালয়কে পড়ুয়াদের কাছে মুক্তাঙ্গন রূপে গড়ে তুলতে একগুচ্ছ অভিনব ভাবনার বাস্তবায়ন ঘটিয়েছে শ্যামপুর-২ ব্লকের নাওদা নয়নচন্দ্র বিদ্যাপীঠ। বিদ্যালয় চত্বরে প্রবেশ করার সময়ই অদ্ভুত সুন্দর ভালোলাগা তৈরি হয়ে যাবে বিদ্যালয়ের পারিপার্শ্বিক নীরব সবুজ পরিবেশে।মুহুর্তের মধ্যেই যে কেউ এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রেমে পরবে তা নির্দ্বিধায় বলাই যায়।না শুধু বিদ্যালয় চত্বর জুড়ে অনন্যসুন্দর পরিবেশ গড়ে তোলাই নয়,সমানতালে বিভিন্ন সৃজনশীল ভাবনার প্রতিফলন ঘটেছে বিদ্যালয় চত্বরজুড়ে।জল সংরক্ষণের ভাবনাকে প্রাধান্য দিয়ে গড়ে উঠেছে বৃষ্টির জল পুনর্ব্যবহারের বিশেষ ব্যবস্থা।  পাশাপাশি,২-৩ ফুট গর্ত করে সেখানে সোকপিট করে তৈরি  হয়েছে ভৌমজল সঞ্চয়ের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা।পড়ুয়াদের

সিরাজবাটি চক্রের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হল সন্তোষনগরে,তুলে দেওয়া হল চারাগাছ

নিজস্ব প্রতিনিধি: শীতের শুরুতেই হাল্কা ঠান্ডার আমেজকে সাথে নিয়ে আমতা-১ ব্লকের সন্তোষনগর ফুটবল ময়দানে অনুষ্ঠিত হল সিরাজবাটি চক্রের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।ঐ চক্রের মোট ৭২ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৮ টি শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের ১৫২ জন পড়ুয়া মোট ৮ টি ইভেন্টে অংশ নেয়। খুদেদের প্রেরণা জোগাতে মাঠে উপস্থিত ছিলেন আমতা-১ সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক লোকনাথ সরকার,আমতা-১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ধনঞ্জয় বাকুলী,শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ শান্তনু সেনাপতি,চক্রের অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক দীপঙ্কর কোলে সহ বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবকরা।সিরাজবাটি চক্রের অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক দীপঙ্কর কোলে জানান,পুরস্কারের সঙ্গে প্রতিটি ছাত্রছাত্রী ও অতিথিদের হাতে একটি করে মেহগিনি গাছের চারা তুলে দেওয়া হয়।অনুষ্ঠানে নৃত্য প্রদর্শন করে সোনামুই হরিসভা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা।

ছোট্ট রিয়ান্সির জন্মদিনে বাজার বদলের ভাবনায় উদ্যোগী 'স্বপ্ন দেখার উজান গাঙ'

নিজস্ব প্রতিনিধি: অর্ঘ্য,রহমত,সুচিত্রা,শ্যামলরা অন্য পাঁচটা দিনের মতো রবিবারের সকালেও পলিথিন হাতে বাজারে হাজির হলেও আজ আর পলিথিন নয়,কাপড়ের ব্যাগে সব্জি নিয়ে বাড়ি ফিরলেন।সকাল সকাল আমতা-১ ব্লকের উদং তরুণ সংঘের মাঠে বসা বাজারে উপস্থিত হয়ে বাবা-মা'র হাত ধরে বড়োদের হাতে তুলে দিল ছোট্ট রিয়ান্সি।রিয়ান্সিকে নিয়ে তিন বছরের জন্মদিনের সকালটা এভাবেই কাটালেন তার বাবা-মা।মানুষের মধ্যে পৌঁছে দিলেন পরিবেশ সচেতনতা ও প্লাস্টিকের পরিবর্তে পরিবেশবান্ধব সামগ্রী ব্যবহারের শুভবার্তা।রিয়ান্সির জন্মদিনকে একটু অন্যভাবে পালন করতে এগিয়ে এসেছে গ্রামীণ হাওড়ার অন্যতম সমাজসেবামূলক সংগঠন 'স্বপ্ন দেখার উজান গাঙ'।মূলত,এই সংস্থার ভাবনায় ও ব্যবস্থাপনায় এই আয়োজন বলে জানান রিয়ান্সির বাবা পেশায় শিক্ষক রাকেশ মন্ডল।রাকেশ বাবু জানান,প্রায় ৫০০ মানুষের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে পরিবেশবান্ধব এই ব্যাগ।রবিবারের সকাল মানেই উদংয়ের এই বাজারে বহু মানুষের ভিড়।ঘড়ির কাঁটায় ৭ টা বাজার সাথে সাথেই রিয়ান্সি বাবা-মা,'স্বপ্ন দেখার উজান গাঙ'-এর সদস্যদের সাথে উপস্থিত হয়ে যায় বাজারে।বেশ কয়েকটি ব্যাগ নিজে হাতে তুলে দেওয়ার পর ও

শীতের হাল্কা আমেজকে সাথে নিয়েই বাকসীর মাঠে খেলায় মেতে উঠল খুদে পড়ুয়ারা

নিজস্ব প্রতিনিধি: শীতের শুরু মানেই পড়ুয়াদের হৃদয়ে বাসা বাঁধে এক অদ্ভুত আনন্দ,সে আনন্দ বন্ধুরা হাত ধরে একসাথে মাঠে যাওয়ার,সে আনন্দ উন্মুক্ত ময়দানে নিজের প্রতিভাকে বিকশিত করার।শিক্ষার সাথে শরীর ও মনের সার্বিক বিকাশের লক্ষ্যে আমতা-২ ব্লকের খালনা চক্রের আওতাধীন তাজপুর,খালনা,ভাটোরা সহ মোট ছ'টি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ'খানেক পড়ুয়াকে নিয়ে বাকসী ফুটবল ময়দানে আয়োজিত হল ৩৭ তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। পড়ুয়াদের উৎসাহিত করতে মাঠে উপস্থিত ছিলেন আমতা-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সুকান্ত পাল,খড়িয়প মিশনের মহারাজ,স্থানীয় অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক সহ বহু শিক্ষিক-শিক্ষিকা,অভিভাবক-অভিভাবিকা।৭৫ মি,১০০ মি,২০০ মি. দৌড়,আলু দৌড়,দীর্ঘ লম্ফন, উচ্চ লম্ফনের মতো বিভিন্ন ইভেন্টে পড়ুয়ারা অংশ নেয়।এই সমস্ত ইভেন্টের প্রথম স্থানাধিকারীরা পরবর্তীস্তরে খেলার ছাড়পত্র পাবে বলেও উদ্যাক্তারা জানান।এই প্রতিযোগিতাকে কেন্দ্র করে পড়ুয়াদের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো।  

সবুজ সচেতনতায় অভিনব পদক্ষেপ শ্যামপুরের স্কুলে,পড়ুয়াদের হাতে তুলে দেওয়া হল বিশেষ পেন

নিজস্ব প্রতিনিধি: দূষণের ফলে একদিকে যেমন  গলছে বরফ,বাড়ছে তাপমাত্র,তেমনই রাজধানী দিল্লি ঢেকে যাচ্ছে কুয়াশায়।এই দানবীয় শক্তির মূলে কুঠারাঘাত হানতে না পারলে অনতিদূরেই অপেক্ষা করছে ঘোরতর বিপদ।আর এই দানবীয় শক্তিকে রোধ করতে প্রয়োজন সবুজের।সবুজ রোপণ ও তার সঠিক পরিচর্যার।আর সেই বার্তাই নব প্রজন্মের মধ্যে সঞ্চারিত করতে অভিনব উদ্যোগ নিল শ্যামপুর-২ ব্লকের নাওদা নয়নচন্দ্র বিদ্যাপীঠ।বিদ্যালয় কর্ত্তৃপক্ষের তরফে প্রায় ৩০০ পড়ুয়ার হাতে তুলে দেওয়া হল বিশেষ ধরনের পেন যার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন গাছের বীজ।পেন ব্যবহারের পর তা ফেলে দিলে সেই বীজ মাটিতে পরে গাছ সৃষ্টি হবে বলে জানান বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা সুচন্দ্রিমা সেনগুপ্ত। তিনি আরও জানান,পেনগুলি তৈরি করেছে শ্যামপুরের 'আলোর দিশা' নামক একটি সংস্থা।বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয়ে ছাত্রছাত্রীদের হাতে পেন তুলে দেন স্থানীয় অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক অমিত দাস।এর পাশাপাশি খুব শীঘ্রই স্থানীয় বাজারে কাগজের ঠোঙায় বীজ দিয়ে তা পৌঁছে দেওয়া হবে বলেও বিদ্যালয়ের তরফে জানানো হয়েছে।শিক্ষার্থীদের মধ্যে পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গৃহীত এই অভিনব পদক্ষেপ

পথ দুর্ঘটনা সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে ভাটোরায় পথে নামল পুলিশ

নিজস্ব প্রতিনিধি: কোথাও গাড়ির সিট বেল্ট বাঁধতে অনুরোধ, আবার কোথাও বা মোটরবাইক আরোহীকে হেলমেট পরার প্রয়োজনীয়তা বোঝানো পথ নিরাপত্তা বিষয়ক এমনই বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে পথে নামল জয়পুর থানার অন্তর্গত ভাটোরা তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশকর্মীরা।উল্লেখ্য, আমতা-২ ব্লকের দ্বীপাঞ্চল ভাটোরা সহ বিভিন্ন গ্রামে শান্তিশৃঙ্খলা সুনিশ্চিত করতে কিছুদিন আগে এই নতুন তদন্ত কেন্দ্র গড়া হয়। 'সেফ ড্রাইভ,সেভ লাইফ' প্রকল্পের অধীনে এই কর্মসূচিতে একটি মিছিলের আয়োজন করা হয়। পুলিশ আধিকারিকরা ছাড়াও এই মিছিলে পা মেলান প্রায় ৫০ জন সিভিক ভলেন্টিয়ার।উপস্থিত ছিলেন তদন্ত কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক প্রাণকৃষ্ণ দাস।পথচলতি বিভিন্ন গাড়িতে 'সেফ ড্রাইভ,সেভ লাইফ'-এর বিশেষ স্টিকারও মারা হয়।একবাক্যে উর্দিধারীদের এই ধরনের জনসচেতনতামূলক কর্মসূচির প্রশংসা করেছেন স্থানীয় মানুষ ও গাড়ির চালকরা।

সোনামুইয়ে অনুষ্ঠিত হল খড়দহ অঞ্চলের বার্ষিক প্রাইমারি স্কুল স্পোর্টস

নিজস্ব প্রতিনিধি: বিদ্যালয় মানে কেবল শিক্ষাঙ্গন নয়,বিদ্যালয়ে শিক্ষার পাশাপাশি পড়ুয়াদের শারীরিক বিকাশের উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়।সেই লক্ষ্যেই রাজ্যের কয়েক হাজার বিদ্যালয়ে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।সেরকমই শীতের শুরুতেই আমতা-১ ব্লকের সোনামুই ফতে সিং নাহার উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন ফুটবল ময়দানে অনুষ্ঠিত হল খড়দহ অঞ্চলের প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন,খড়দহ গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনস্থ ১১ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১ টি শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের মোট ১৬০ জন ছাত্রছাত্রী এই ক্রীড়া প্রতিযোগীতায় অংশ নেয়।৭৫,১০০,২০০ মিটার দৌড়,আলুদৌড়,দীর্ঘ লম্ফন, উচ্চ লম্ফন,হাঁড়ি ভাঙা,জিমনাস্টিকের মতো বিভিন্ন ইভেন্ট ছিল এই প্রতিযোগিতায়।আয়োজক অরুণ খাঁ,সুমন্ত সাউ,দূর্বাদল ভৌমিকের মতো শিক্ষকরা জানান,মূলত খড়দহ পঞ্চায়েত এলাকার শিক্ষক-শিক্ষিকারা পঞ্চায়েতের সহযোগিতায় এই আয়োজন করেন। এছাড়াও,সোনামুই ফুটবল ক্লাবের সদস্যরাও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।প্রত্যেক ইভেন্টের প্রথম স্থানাধিকারীরা পরবর্তী স্তরে যোগদানের ছাড়পত্র পাবে বলেও তাঁরা জানা

দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষিকাদের বিবাদ-অশ্রাব্য ভাষার জেরে পড়াশোনা লাটে উঠেছে উদং গার্লস হাইস্কুলে,ক্ষোভে ফেটে পড়লেন স্থানীয়রা,গেটে ঝোলানো হল তালা

গেটে ঝোলানো হয়েছে তালা    নিজস্ব প্রতিনিধি: আমতা-১ ব্লকের উদং গ্রাম শিক্ষা-সংস্কৃতির জন্য বিশেষভাবে সুখ্যাত।এই গ্রামেরই অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উদং উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়।দীর্ঘ প্রায় পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে উদং সহ পার্শ্ববর্তী ফতেপুর,খড়দহ,সোনামুই,হাটুড়িয়া গ্রামের নারীশিক্ষার বিস্তারে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।সেই স্বনামধন্য বিদ্যালয়ের সামনেই এবার অবস্থান-বিক্ষোভে সামিল হলেন প্রায় শ'পাঁচেক অভিভাবক ও অভিভাবিকা। ক্ষুব্ধ জনতার বিক্ষোভ    ক্লাস চালু হওয়ার পর বিভিন্ন শ্রেণীকক্ষ থেকে পড়ুয়াদের বের করে দিয়ে স্টাফরুম ও মূল দরজায় লাগিয়ে দেওয়া হল তালা।বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ,দীর্ঘ প্রায় ৪ বছর ধরে বিদ্যালয়ে পঠন-পাঠন,শিক্ষার সামগ্রিক পরিবেশ ও নিয়মশৃঙ্খলার চূড়ান্ত অবনতি ঘটেছে। এব্যাপারে বারবার অভিভাবক সভা করে কিমবা প্রশাসনের উচ্চ স্তরে জানিয়েও সুরাহা মেলেনি।তাই স্থায়ী সমাধানের লক্ষ্যে ১৬ দফা দাবি নিয়ে ডেপুটেশন জমা দেওয়ার পাশাপাশি শান্তিপূর্ণ অবস্থান-বিক্ষোভে সামিল হলেন অভিভাবকরা।গ্রামে শিক্ষার পরিবেশ অ

সাতসকালে আমতা-রাণীহাটি রোডে দুর্ঘটনা!

নিজস্ব প্রতিনিধি: রবিবার সকালে আমতা-রাণীহাটি রোডের মাণিকপীড় ও ১০ নং পুলের মাঝে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নয়ানজুলিতে উল্টে গেল লালমাটি বোঝাই একটি ডাম্পার।কারুর কোনো ক্ষয়ক্ষতি না হলেও বিদ্যুতের তার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।ডাম্পারটিকে তোলার কাজ চলছে।

মানুষের দ্বারে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি,শুনলেন জনতার অভাব-অভিযোগ,মিলল সমাধানসূত্রও

নিজস্ব প্রতিনিধি: পাহাড় থেকে সমতল,সুন্দরবন থেকে জঙ্গলমহল সহ বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে সাধারণ মানুষের সাথে জন প্রতিনিধিদের জনসংযোগ বাড়াতে ও মানুষের অভাব-অভিযোগ পূরণের লক্ষ্যে বেশ কিছুদিন আগে থেকেই তৃণমূলস্তরে শুরু হয়েছে 'দিদিকে বলো' কর্মসূচি।তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক সহ ব্লক ও জেলাস্তরের নেতারা মানুষের দাবিদাওয়ার কথা শুনতে সটান হাজির হয়ে যাচ্ছেন সাধারণ মানুষের বাড়ির উঠানে।তাঁরা মানুষের অভাব অভিযোগের কথা শুনে তা প্রশাসনিক স্তরে জানাচ্ছেন।তার পাশাপাশি সাধারণ মানুষের হাতে দেওয়া হচ্ছে বিশেষ ফোন নাম্বারসহ ভিজিটিং কার্ড,সাধারণ মানুষ ফোন করছেন সেই হেল্পলাইন নাম্বারে।বহু মানুষের সমস্যারও সমাধান সূত্র মিলছে 'দিদিকে বলো' কর্মসূচির হাত ধরে।মূলত,ভারতবিশ্রুত নির্বাচনী বিশেষজ্ঞ প্রশান্ত কিশোরের সংস্থা 'আইপ্যাক' মানুষের অভাব,অভিযোগ টেলিফোনে শুনে তা মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরে পৌঁছে দেওয়ার কাজটি করছে। কার্ত্তিকের দুপুরে হাল্কা শীতের আমেজকে গায়ে মেখে 'দিদিকে বলো' কর্মসূচিতে মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে গেলেন আমতা-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সুকান্ত পাল।শুধু সুকান

আমতার বিভিন্ন অঙ্গনওয়ারি কেন্দ্রে পালিত হল শিশুদিবস

 শিশুদের মাঝে আমতা-২       পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি       নিজস্ব প্রতিনিধি: আজকের শিশু,আগামীর সম্পদ।তাদের  মন ও চেতনার সঠিক বিকাশ অবশ্যই প্রয়োজন।ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশের শিশুদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশের সেই কাজটাই ১৯৭৫ সাল থেকে করে আসছে 'Integrated Child Development Services'(I.C.D.S) নামক প্রকল্প। এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের অঙ্গণওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে খেলার ছলে ৬ বছরের নীচের শিশুদের শিক্ষাদান ও সুস্বাস্থ্য গড়ে তোলার কাজ করা হয়।শিশুদিবসে সুকুমারমতি সেই সকল শিশুর মধ্যে সুস্থ সংস্কৃতির শুভবার্তা পৌঁছে দিতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের অঙ্গণওয়াড়ি কেন্দ্রগুলির মতো আমতা-১ ও আমতা-২ ব্লকের অঙ্গণওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে পালিত হল শিশুদিবস।সকালে বিভিন্ন কেন্দ্রে জওহরলাল নেহেরুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের পাশাপাশি কোথাও ছোটো শিশুরা শোনাল ছড়া,আবার কোথাও বা খুদেরা গাইল গান। শিশু দিবসে শিশুদের আনন্দদানের উদ্দেশ্যে মহিষামুড়ি গ্রামের একটি অঙ্গণওয়াড়ি কেন্দ্রে তাদের মাঝে উপস্থিত হয়ে খুদেদের হাতে চকোলেট তুলে দেন আমতা-২ পঞ্চায়েত সমিতির